তাছাড়াও প্লেয়ার্স ড্রাফটে দলটির প্রথম ডাকেই দলে নেয় বাংলাদেশ জাতীয় দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটার লিটন দাসকে। প্রথম সেটের দ্বিতীয় ডাকে ‘সি’ ক্যাটাগরি থেকে দলে ভেড়ানো হয় পেসার শহিদুল ইসলামকে। পরের ডাকে দলে নেওয়া হয় অভিজ্ঞ ইমরুল কায়েসকে।
অবশ্য কুমিল্লার হয়ে খেলার অভিজ্ঞতা নতুন নয় ইমরুলের জন্য। এর আগে বেশ কয়েকটি আসরে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এই ব্যাটার। ড্রাফট থেকে বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে দলে নেওয়া হয় শ্রীলঙ্কার কুশল মেন্ডিস ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার ওশান থমাসকে।
৭ম ও ৮ম সেটে ‘সি’ ক্যাটাগরি থেকে দলে ভেড়ানো হয় আরিফুল হক ও আরেক অলরাউন্ডার নাহিদুলকে। তাছাড়াও প্লেয়ার্স ড্রাফট থেকে দলে নেওয়া হয় অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার মাহমুদুল হাসান জয় ও ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনকে।
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশ জাতীয় দলের টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হককে দলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ফ্র্যাঞ্চাইজি। এমনকি দলে নেওয়া হয় পেসার আবু হায়দার রনি, সুমন খানকেও।
এক নজরে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের স্কোয়াড –
মুস্তাফিজুর রহমান, ফাফ ডু প্লেসি, মঈন আলী, সুনীল নারাইন, লিটন দাস, শহিদুল ইসলাম, ইমরুল কায়েস, তানভীর ইসলাম, কুশল মেন্ডিস, ওশেন থমাস, আরিফুল হক, নাহিদুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয়, সুমন খান, মুমিনুল হক, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, পারভেজ হোসেন ইমন, আবু হায়দার রনি, মেহেদী হাসান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন